মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৫৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ শিরোনাম :
সরকারি প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার কমলগঞ্জে ইউপি সদস্যের সংবাদ সম্মেলন; সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচারের নিন্দা সাংবাদিকদের সাথে বিআরডিবির চেয়ারম্যান প্রার্থী ময়নুল ইসলাম চৌধুরীর মতবিনিময় সভা  শ্রীমঙ্গলে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু সাংবাদিকদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে হাজ্বী মুজিব; নির্বাচিত হলে কমলগঞ্জের কৃষি ও পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে কাজ করবো শ্রীমঙ্গলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশে ময়লার ভাগাড়; দরজার তালা দিলো শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী কমলগঞ্জে চা শ্রমিক নিয়ে শান্তি ও সম্প্রীতি রক্ষায় মহসিন মিয়া মধু শ্রীমঙ্গলে গাড়ি না চালিয়েই টাকা উত্তোলন! ইমেইল বা পাসওয়ার্ড ছাড়াই পুরনো ফেসবুক আইডি ফিরে পাবেন যেভাবে.. কমলগঞ্জে কৃষকদলের মতবিনিময় সভা :প্রধান অতিথি মুজিবুর রহমান চৌধুরী।

শুকিয়ে গেছে খাল-বিলের পানি, চলছে মাছ ধরার ধুম

সালাহউদ্দিন শুভ / ১২৮ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০২৪

চলছে চৈত্র মাস। এখনো বৃষ্টির দেখা মেলেনি। শীত শেষ হতে না হতেই হঠাৎ প্রখর রোদ। আর এ রোদে শুকিয়ে গেছে খাল-বিল, জলাশয় ও নিচু জমিতে থাকা পানি। ফলে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় চলছে মাছ ধরার ধুম। বিশেষ করে রাস্তার ধারে জলাশয়গুলোতে দেখা যাচ্ছে মাছ ধরার দৃশ্য।

ছোট-বড় সবাই মিলে শুকিয়ে যাওয়া খাল-বিল, জলাশয় ও জমি থেকে ধরছেন দেশি প্রজাতির বিভিন্ন মাছ। ডমকী দিয়ে পানি সেচের পর সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাছ ধরা হচ্ছে। বেশিরভাগই ধরা পড়ছে ছোট ও ডিম ওয়ালা দেশি মাছ। বড় মাছ খুব একটা পাওয়া যাচ্ছে না।

কমলগঞ্জ উপজেলার মুন্সিবাজার ইউনিয়নের মাদারীবন এলাকায় রাস্তার পাশে দেখা যায়, শুকিয়ে যাওয়া ক্ষেতের জমি ও খাল পুরুষ ও শিশুরা ডমকি দিয়ে জাল নিয়ে মাছ ধরছেন। কেউবা কাদার মধ্য থেকে মাছ ধরছেন। কেউবা আবাদি জমির ধারে খাদের পানিতে জড় হওয়া মাছ ধরছেন।

শৌখিন মাছ শিকারী আলাল মিয়া বলেন, ‘পানি সেচের পর সকাল থেকে মাছ ধরতে শুরু করেছি। পুঁটি, মলা ও টাকি, টেংরা,কই, মাছ বেশি পাওয়া যাচ্ছে। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে রাস্তার ধারে ডোবায় পানি জমেছিল। এখন পানি প্রায় শুকিয়ে যাওয়ায় মাছ ধরছি। চার-পাঁচ কেজির মতো মাছ পেয়েছি। এগুলো আবার বাজারে বিক্রির জন্য না। আমার বাড়িতে খাব।’

কমলগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘এখন তো শুকনো মৌসুম। খালে বিলে তেমন পানি নাই। তাই জলাশয়, খালে ও বিলে মাছ ধরার ধুম পড়েছে। উপজেলার শৌখিন মাছ শিকারিরা বিভিন্ন খালে বিলে মাছ ধরছেন। এতে বিভিন্ন প্রজাতির দেশীয় মাছ পাওয়া যাচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, কিন্তু কিছু কিছু অসৎ জেলে বিষ ও চায়না দুয়ারী জাল ব্যবহার করায় দেশীয় মাছের বংশ হুমকির মুখে। বহুবার অভিযান পরিচালনা করেছি। তার পরেও তাঁরা তা ব্যবহার করছেন, যা আইনত দণ্ডনীয়।’


আরো সংবাদ পড়ুন...
এক ক্লিকে বিভাগের খবর