মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:২৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ শিরোনাম :
সরকারি প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার কমলগঞ্জে ইউপি সদস্যের সংবাদ সম্মেলন; সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচারের নিন্দা সাংবাদিকদের সাথে বিআরডিবির চেয়ারম্যান প্রার্থী ময়নুল ইসলাম চৌধুরীর মতবিনিময় সভা  শ্রীমঙ্গলে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু সাংবাদিকদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে হাজ্বী মুজিব; নির্বাচিত হলে কমলগঞ্জের কৃষি ও পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে কাজ করবো শ্রীমঙ্গলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশে ময়লার ভাগাড়; দরজার তালা দিলো শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী কমলগঞ্জে চা শ্রমিক নিয়ে শান্তি ও সম্প্রীতি রক্ষায় মহসিন মিয়া মধু শ্রীমঙ্গলে গাড়ি না চালিয়েই টাকা উত্তোলন! ইমেইল বা পাসওয়ার্ড ছাড়াই পুরনো ফেসবুক আইডি ফিরে পাবেন যেভাবে.. কমলগঞ্জে কৃষকদলের মতবিনিময় সভা :প্রধান অতিথি মুজিবুর রহমান চৌধুরী।

মেঘনায় ভ্রমণতরী ডুবি: স্ত্রী ও সন্তানসহ নিখোঁজ পুলিশ কনস্টেবল

অনলাইন ডেস্ক / ১০৫ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশিত : শনিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৪

ভৈরবের মেঘনা নদীতে ভ্রমণতরী ডুবে এক কনস্টেবল, তার স্ত্রী ও দুই সন্তানসহ এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। তাদের বাড়ি কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার ফতেহাবাদ গ্রামে।

গতকাল শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে ভৈরবের মেঘনা নদীর রেলওয়ের দুই সেতু-সংলগ্ন এলাকায় একটি বোল্ডার ট্রলারের সঙ্গে ধাক্কা লাগলে ভ্রমণতরীটি ডুবে যায়।

পুলিশ জানায়, একটি ভ্রমণতরী ১৫/২০ জনকে নিয়ে মেঘনা নদীতে ঘুরতে আসে। কিছুক্ষণ পর বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পাথরবাহী বোল্ডার ট্রলারের সঙ্গে তরীটির ধাক্কা লাগলে সেটি উল্টে গিয়ে নদীতে ডুবে যায়।

ভৈরব নৌ-থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান জানান, নিখোঁজদের মধ্যে ভৈরব হাইওয়ে থানার পুলিশের কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৫), তার স্ত্রী মৌসুমি (২৫), মেয়ে মাহমুদা (৭) ও ছেলে রাইসুল (৫) নিখোঁজ রয়েছেন। নৌ-পুলিশ তাদের উদ্ধারে কাজ করছে।

দেবিদ্বার উপজেলার ফতেহাবাদ ইউনিয়নের ১নং ইউপি সদস্য নুরুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার খবর পেয়ে নিখোঁজ পুলিশ কনস্টেবলের বাবা-মা ও পরিবারের সদস্যরা ভৈরবে ছুটে যান। ছেলে ও তার পরিবারের সদস্যদের না পেয়ে তারা বার বার অজ্ঞান হয়ে পড়েন।’

তিনি আরও বলেন, ‘সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সোহেল রানার পরিবারের কারও মরদেহ পাওয়া যায়নি বলে জানতে পেরেছি।’

শুক্রবার বিকেলে ভৈরব সেতু এলাকা মেঘনা নদীর পাড় থেকে একটি নৌকা নিয়ে ১৬ জন যাত্রী আশুগঞ্জ সোনারামপুর চরে ঘুরতে যায়। সেখান থেকে ভৈরবে ফেরার পথে মাঝ নদীতে বোল্ডার ট্রলারের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে তরীটি ডুবে যায়। এসময় স্থানীয় লোকজন ও নৌ পুলিশ ৯/১০ জনকে উদ্ধার করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় দুইজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে এক নারীকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন এবং তোফাজ্জল হক (২২) নামের এক যুবককে আহত অবস্থায় ঢাকায় রেফার্ড করেন। এসময় রুবা নামের এক ছাত্রী ও পুলিশ কনস্টেবলের ভাগিনাসহ কয়েকজন সাঁতরে পাড়ে উঠলেও বাকিরা পানিতে ডুবে নিখোঁজ হন।

ভৈরব হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজু মিয়া জানান, ঘটনার পর থেকে ফায়ার সার্ভিস ও নৌ পুলিশ নদীতে তরীটি উদ্ধারের চেষ্টা করছে।


আরো সংবাদ পড়ুন...
এক ক্লিকে বিভাগের খবর