বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ০১:৩৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ শিরোনাম :
কমলগঞ্জে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিলো ছাত্রশিবির জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে কমলগঞ্জে বিএনপির বিজয় মিছিল আজ সিলেটসহ সারা দেশে গ্রে প্তা র দেড় হাজার : চলছে বিশেষ অভিযান একমাসে সিলেটের সড়কে প্রাণ গেলো ২৬ জনের জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে শ্রীমঙ্গল বিএনপির বিজয় মিছিল তালামীযে ইসলামিয়া নৈতিকতার অবক্ষয় থেকে ছাত্রসমাজকে বিরত রাখতে কাজ করছে–এস এম মনোয়ার হোসেন বাবা ও মেয়ের গলায় দা ধরে ছিনতাই- গ্রেফতার দুই মৌলভীবাজারে হবিগঞ্জী বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১, সড়ক অবরোধ-বাস ভাঙচুর  কমলগঞ্জে ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট এন্ড বিজনেসম্যান ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সম্মেলন অনুষ্ঠিত কমলগঞ্জে পূজা উদযাপন পরিষদের বৃক্ষরোপন

বিজয় দিবসে কুচকাওয়াজের বদলে ‘বিজয় মেলা’ হবে

অনলাইন ডেস্ক / ৩৬ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪

এবার বিজয় দিবসকে উৎসব মুখর করতে সারাদেশে বিজয় মেলার আয়োজন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম।

ইউএনবিকে দেয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, ‘বিজয় দিবস আমাদের জাতির জন‍্য অনন‍্য দিন। নয় মাস যুদ্ধ করে জাতি এই বিজয় অর্জন করেছে। সারাদেশের মানুষ যুদ্ধে সম্পৃক্ত ছিল। একসময় গ্রামে ও সারাদেশেই এই বিজয় উৎসব হতো। ধীরে ধীরে এই উৎসব নিস্ক্রিয় হয়। এবার সারাদেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বিজয় মেলা হবে।’

তিনি বলেন, ‘সেখানে চারু, কারু মেলার সাথে কৃষি পণ্যের মেলা হবে। তার সাথে দেশীয় পণ্য পরিবেশন করা হবে। মেলায়, শিশু, নারী, পুরুষ সবার অংশগ্রহণ থাকবে। এখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। সবাই আনন্দ উপভোগ করবে। পাশাপাশি স্কুলগুলোতে অনুষ্ঠান হবে।’

উপদেষ্টা বলেন, আগে যে প্রচলিত কুচকাওয়াজ হতো, এতে জনগণের সম্পৃক্ততা থাকত না, সেখানে স্কাউট ও সেচ্ছাসেবকরা থাকত। তার সাথে অন‍্যান‍্য বাহিনী থাকত। এতে সরাসরি জনগণের সম্পৃক্ততা ছিল না। এবার শিশু, নারী, পুরুষ সব শ্রেণির জনগণকে সম্পৃক্ত করা হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘জাতীয় প‍্যারেড স্কয়ারে এবার কুচকাওয়াজ হচ্ছে না। কারণ সেনাবাহিনী এখন সারাদেশে ব‍্যস্ত। এটার জন‍্য একটা প্রস্তুতির বিষয় আছে। তাই এবার প‍্যারেড স্কয়ারে কুচকাওয়াজ হচ্ছে না। এটার জন্য পূর্ব প্রস্তুতি প্রয়োজন।’

বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে জাতীয় স্টেডিয়ামে আগে প্রধানমন্ত্রী প্রোগ্রামে যেতেন। এবার প্রধান উপদেষ্টা যাবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, না উপদেষ্টা যাবেন না। এরকম প্রোগ্রাম হচ্ছে না।’

তিনি আরো বলেন, প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় প্রোগ্রামে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেয়া হবে। তেমনি ঢাকায় এখানকার জেলা প্রশাসন করবে।

উপদেষ্টা বলেন, আগে প্রশাসন করত কুচকাওয়াজ, এখন প্রশাসন মেলার আয়োজন করবে। সেখানে স্ব স্ব এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয় সব পর্যায়ের জনগণ অংশ নেবেন।

তিনি আরো বলেন, দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।

উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বলেন, ১৪ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টা ও রাষ্ট্রপতি জাতীয় বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে যাবেন। সেখানে অনুষ্ঠান আছে। তারপর রায়ের বাজার যাবেন এবং আলোচনা সভার আয়োজন করা হবে।

সূত্র : ইউএনবি


আরো সংবাদ পড়ুন...
এক ক্লিকে বিভাগের খবর